Not known Factual Statements About Bangladesh
Not known Factual Statements About Bangladesh
Blog Article
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এ অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রভাবশালী অন্যান্য যারা উপস্থিত হয়েছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন: যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন,ইলন মাস্ক, মার্ক জাকারবার্গ, জেফ বেজোস এবং লরেন সানচেজ।
পেনসিল্ভ্যানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, হোয়ার্টন স্কুল
শপথ গ্রহণের পর দেয়া বক্তব্য পানামা খাল প্রসঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ' এটা এমন একটা বোকা উপহার, যা আমাদের কখনো তৈরি করাই উচিত হয়নি'।
"আমাদের সার্বভৌমত্ব পুনরুদ্ধার করা হবে, আমাদের নিরাপত্তা পুনরুদ্ধার করা হবে, পুনরায় ন্যায়বিচার ফিরিয়ে আনা হবে"
২.৩ যুক্তরাজ্যে ট্রাম্পের উপর নিষেধাজ্ঞার জন্য পিটিশন
ছবির ক্যাপশান, ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ এনেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ট্রাম্প স্ব-বিরোধী পন্থায় বিভিন্ন সময়ে তার রাজনৈতিক বিষয়ক পাণ্ডিত্য এবং অবস্থান বর্ণনা করেছেন।[৩৩][৩৪][৩৫][৩৬] পলিটিকো ট্রাম্পের রাজনৈতিক অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন "সারগ্রাহী, তাৎক্ষণিক উদ্ভাবনকারী এবং প্রায়শ স্ব-বিরোধী" হিসেবে।[৩৬] ট্রাম্প পূর্বে তার রাজনৈতিক দলকে তালিকাভুক্ত ও সম্মিলিত করেছেন রিপাবলিকান পার্টি, ইনডিপেন্ডেস পার্টি এবং ডেমোক্রেটিক পার্টির সাথে।[৩৬]
মি. ট্রাম্প ছয়বার ব্যবসায় দেউলিয়া হয়েছেন বলে দাবি করেছেন। ট্রাম্প স্টিকস এবং ট্রাম্প বিশ্ববিদ্যালয়সহ তার বেশ কয়েকটা উদ্যোগ বন্ধ হয়ে গেছে।
ছবির ক্যাপশান, তার প্রচার শৈলী এবং বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য বারবার খবরের শিরোনামে উঠে এসেছেন মি. ট্রাম্প।
গরমে read more এসি ছাড়া ঘর ঠান্ডা রাখার ১৫টি টিপস
অন্যদিকে, নিজের ভাষণে বাইডেন প্রশাসনের নীতি ও নানান পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন online news portal মি. ট্রাম্প।
ট্রাম্পের অভিবাসন বিরোধী মন্তব্য শুধুমাত্র মুসলমানদের লক্ষ্য করে ছিল না, বরং যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে বসবাসরত ১১ মিলিয়ন লোকের প্রতিও ছিল। তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে এই লোকদের বহিষ্কারের প্রস্তাব দেন, যা তাকে বিদেশি বিরোধীতা এবং এর জন্য প্রয়োজনীয় খরচ সম্পর্কে সমালোচনার সম্মুখীন করে।[১০৯] তিনি অভিবাসীদের জন্মগত নাগরিকত্ব সম্পর্কেও বিরোধিতা করেন।[১১০] তিনি রাশিয়া এবং ভ্লাদিমির পুতিন-এর সাথে ওবামা আমলের চেয়ে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলার দাবি করেন।[১১১] যদি তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন, তাহলে ইরানের সাথে পরমাণু চুক্তি বাতিলের প্রতিশ্রুতি দেন।[১১২]
প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর মি. ট্রাম্প যে ভাষণ দিয়েছেন, সেখানে তিনি বেশ কিছু বড় ধরনের ঘোষণা দিয়েছেন। তার গাজা মধ্যে অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা হিসেবে মেক্সিকো সীমান্তে জরুরি অবস্থা জারির কথা বলেছেন।
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান এড়িয়ে যান তিনি। নিজের পরিবারকে ফ্লোরিডায় স্থানান্তরিত করে দেন। তবে তার অনুগত ভক্তদের একটা অংশ এখনও ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে। একইসঙ্গে রিপাবলিকান পার্টিতেও তার ব্যাপক প্রভাব বজায় রয়েছে।